শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

পাঁচবিবিতে ৪ দফা দাবিতে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

মোঃ মনোয়ার হোসেন জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ- প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ১:০৯ পিএম
পাঁচবিবিতে ৪ দফা দাবিতে ঔষধ ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলায় ঔষধ ব্যবসায়ীরা ৪ দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন বাংলাদেশ কেমিস্টস  এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি। এ কর্মসূচি পাঁচবিবি ফার্মেসি মালিকদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়।

সারাদেশের ন্যায় কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বৃহস্পতিবার ২২ মে সকাল ১১.০০ ঘটিকার সময় পাঁচবিবি পাঁচমাথা চত্বরে বাংলাদেশ কেমিস্টস  এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতি পাঁচবিবি পৌর শাখার উদ্যোগে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ব্যবসায়ীরা তাদের দাবি গুলো তুলে ধরেন ১.ঔষধ বিক্রয় কমিশন বৃদ্ধি: বর্তমান কমিশন হার কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাদের দাবি, কমিশন হার বৃদ্ধি করে ব্যবসায়ীদের আর্থিক স্বার্থ সংরক্ষণ করা হোক। ২. মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত ফেরত ও প্রতিস্থাপন: মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ দ্রুত সময়ের মধ্যে ফেরত নিয়ে তা প্রতিস্থাপন করার জন্য ঔষধ কোম্পানিগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

৩. লাইসেন্সবিহীন ফার্মাসীতে ঔষধ সরবরাহ বন্ধ: অননুমোদিত ও লাইসেন্সবিহীন ফার্মাসীগুলোতে ঔষধ সরবরাহ বন্ধ করার দাবি জানানো হয়েছে, যাতে বাজারে শৃঙ্খলা বজায় থাকে।
৪. ঔষধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারণ: ঔষধের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায়, সরকারের পক্ষ থেকে ঔষধের মূল্য নির্ধারণের দাবি জানানো হয়েছে।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা তাদের দাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি জোরালো আহ্বান জানান।  তারা জানান, যদি তাদের দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন না করা হয়, তবে তারা বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে যেতে বাধ্য হবেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,বাংলাদেশ কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির পাঁচবিবি পৌর কমিটির সভাপতি ও বন্ধন ফার্মেসির স্বাধিকারী হেদাইতুল ইসলাম, বাংলাদেশ কেমিস্টস  এন্ড ড্রাগিস্টস সমিতির পাঁচবিবি পৌর কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও মা মেডিসিনের স্বাধিকারী ফয়সাল আহম্মেদ,সিনিয়র সহ সভাপতি গাউছুল আযম (সবুজ),সহ সভাপতি আঃমজিদ, নাজমুল ইসলাম আওলাই ইউনিয়নের সভাপতি,বাগজানা ইউনিয়ন সভাপতি আক্তারুজ্জামান,মোঃ মাসুদ সহ-সভাপতি ধরঞ্জী ইউনিয়ন,আঃ মজিদ সভাপতি কুসুম্বা ইউনিয়নসহ সর্বস্তরের ঔষধ ব্যবসায়ীগণ। ঔষধ ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

ময়মনসিংহ জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের চুড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ

মকবুল হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি - প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ১১:৩৪ এম
ময়মনসিংহ জেলায় ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগের চুড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ

সেবার ব্রতে চাকরি এই স্লোগানকে অন্তরে ধারণ করে ময়মনসিংহ জেলায় শূন্য পদের বিপরীতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে শতভাগ মেধা, যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ, ফেব্রুয়ারি-২০২৫ এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

ময়মনসিংহ জেলার নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি কাজী আখতার উল আলম, পুলিশ সুপার, ময়মনসিংহ পুলিশ লাইন্সের শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ সুপার মুন্সী কবির উদ্দিন আহমেদ মাল্টিপারপাস শেডে ২৩ মে রাত ০৪:৩০ ঘটিকায় আনুষ্ঠানিকভাবে টিআরসি নিয়োগ কার্যক্রমের সকল ইভেন্টে কৃতকার্য প্রার্থীদের লিখিত, মনস্তাত্ত্বিক ও মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুযায়ী চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের নাম ও ফলাফল ঘোষণা করেন এবং জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও আইনের বই উপহার দিয়ে অভিনন্দন জ্ঞাপন করেন।

পুলিশ সুপার তার বক্তব্যে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দেশ সেবার মনোভাব নিয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে কাজ করার আহবান জানান। এসময় নিয়োগ বোর্ডের সদস্যবৃন্দ, জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ময়মনসিংহ জেলার ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে ৭১ টি শূন্য পদের বিপরীতে প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং শেষে ৩৮৯২ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ, কাগজপত্র যাচাই ও Physical Endurance Test এ অংশগ্রহণের সুযোগ পান।শারীরিক সক্ষমতা যাচাই শেষে ৯১০ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন এবং লিখিত পরীক্ষায় ১৩৮ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়ে মৌখিক ও মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ময়মনসিংহ জেলার টিআরসি নিয়োগ বোর্ড কর্তৃক ৭১ জন পরীক্ষার্থী চূড়ান্তভাবে মনোনীত হয়।

বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে গোপালপুরে প্রস্তুতিমূলক সভা

নুর আলম সুমন, উত্তর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি।  প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫, ৭:৩৬ এম
বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে গোপালপুরে প্রস্তুতিমূলক সভা

আগামী ২৮ মে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের উদ্যোগে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ  সফল করার লক্ষ্যে টাঙ্গাইলের গোপালপুরে এক প্রস্তুতিমূলক সভা করা হয়েছে।

২২-মে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল গোপালপুর উপজেলা শাখার আয়োজনে উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে এ প্রস্তুতিমূলক সভা করা  হয়।

অনুষ্ঠানে উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সাইফুল ইসলাম তালুকদার লেলিন- এর সভাপতিত্বে এবং উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব বদিউজ্জামান রানা- এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন গোপালপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক মেয়র খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেল,

প্রধান বক্তা ছিলেন টাঙ্গাইল জেলা যুবদলের সভাপতি  খন্দকার রাশেদুল আলম রাশেদ। বক্তৃতা করেন,  গোপালপুর পৌর বিএনপির সভাপতি খালিদ হাসান উথান, টাঙ্গাইল জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জাহিদ হাসান, গোপালপুর উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান জসিম, যুগ্ম আহবায়ক মহির উদ্দিন মহির, পৌর যুবদলের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন, স্বেচ্চাসেবক দলের  সভাপতি জাকির হোসেন প্রিন্স, শ্রমিক দলের সভাপতি আমিনুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু এবং বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকুর হাতকে শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

ডেমরায় রাজউক কর্মকর্তা ও রমজান আলী মাস্টারের যৌথ ভূমি দূর্নীতির স্বর্গরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ১২:৪০ পিএম
ডেমরায় রাজউক কর্মকর্তা ও রমজান আলী মাস্টারের যৌথ ভূমি দূর্নীতির স্বর্গরাজ্য

রাজধানী ডেমরা থানার অন্তর্ভুক্ত ডিএসসিসি ৬৫ নং ওয়ার্ডে শান্তিবাগ এলাকার পাড়া ডইগার, মৌজাঃ এস,এ খতিয়ান নং – ৭২ এস,এ দাগ নং-১২৪৮ অর্পিত সম্পত্তির ভূমি/জমি

উক্ত জমি, রাজউকে কর্মকর্তা রমজান আলী মক্ষতার অপব্যবহার করে জোর পূর্বক দখল করে, এবং সেখানে ১০ তলা ভবন নির্মাণ করে ফ্ল্যাট বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।

এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক রমজান আলী মাস্টার, পিতাঃ মোঃ রুস্তম আলী।

উক্ত রমজান আলী, সরকারি সম্পত্তিতে বহুতল ভবন নির্মাণ করে সেই সম্পত্তি আত্মসাৎ করেছেন এবং রমজান আলী মাস্টারকে অবৈধ দখলদার দাবি করে গত ১৪-১১-২০২১ ইং তারিখে সহকারি কমিশনার (ভূমি) ডেমরা রাজস্ব সার্কেল ঢাকা, একটি নোটিশ প্রদান করেন।
যাহার স্বারক নং-৮৭৯, সচেতন মহলের প্রশ্ন সরকারি খাস জমির উপর রাজধানীর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) কিভাবে বহুতল ভবনের নকঁশা অনুমোদন দিয়েছেন?

অন্যদিকে একটি মহল দাবি করছেন রাজউকের দুর্নীতিবাজ ঘুষখোর কর্মকর্তারা রমজান আলী মাস্টারের পকেটে!

সরেজমিনে ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে গেলে, স্থানীয় এলাকাবাসী জানান যে, স্বৈরাচার আওয়ামী সরকার থাকাকালীন সময়ে তৎকালীন যাত্রাবাড়ী থানা ছাত্রলীগের সভাপতি, পলাতক আতিকুর রহমান আতিক ও স্বৈরাচার হাসিনার দোসর, ৬৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামসুদ্দিন ভূঁইয়া সেন্টুর ছত্রছায়ায় থেকে, ক্ষমতার অপব্যবহার করে সরকারি সম্পত্তিতে বহু তল ভবন নির্মাণ করে ফ্ল্যাট বিক্রি করেন রমজান আলী মাস্টার।

উক্ত ভবনের ফ্ল্যাট ক্রেতারা অভিযোগ করেন যে,প্রতিটি ফ্ল্যাট, সাব রেজিস্ট্রি করে দেওয়া বাবদ তাদের কাছ থেকে অগ্রিম রেজিস্ট্রি খরচ নিয়েছেন কিন্তু নানা টালবাহানার মধ্য দিয়ে এখনো পর্যন্ত কোন ফ্ল্যাট ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি করে দিচ্ছে না রমজান আলী মাস্টার।

স্বৈরাচার হাসিনার আমলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৬৫ নং ওয়ার্ডের পলাতক কাউন্সিলর শামসুদ্দিন ভূঁইয়া সেন্টু ও ছাত্রজনতা হত্যার মামলার আসামি পলাতক ছাত্রলীগ সভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের ভয়-ভীতি দেখানো হতো ফ্ল্যাট ক্রেতাদের, তাই তারা নীরবে জোর জুলুম অন্যায় অত্যাচার সহ্য করে যার যার অবস্থানে রয়েছেন।

গত ৫ই আগস্টের আগে রমজান আলী মাস্টার ছিলো স্বৈরাচার হাসিনার একনিষ্ঠ গোলাম, হাসিনা পালিয়ে যাবার পরে এখন আবার ভিন্ন চরিত্রের রূপ ধারণ করছেন,বহু বিতর্কিত এই রমজান আলী মাস্টার।

বর্তমানে কয়েকজন স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মীদের নাম বিক্রি করে চলছেন,এর মধ্যে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ ও নবীউল্লাহ নবী সহ কয়েকজনের নাম বিক্রি করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মধ্য দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন এই রমজান আলী ।
শুধু রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম বিক্রি করছেন এমন নয়, সে এতটাই চালাক চতুরযে, দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের বড় বড় কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তাদের নাম বিক্রি করছেন এলাকার স্থানীয় জনসাধারণের কাছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ কিংবা নবীউল্লাহ নবীর কোন ছত্রছায়া না থাকলেও বিএনপি নামধারী কিছু নেতাকর্মীরা তাকে সকল প্রকার সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

এ বিষয়ে রমজান আলী মাস্টারের সাথে কথা বললে তিনি জানান ১২৪৮ নং দাগের আমার যে ভবনটি রয়েছে উক্ত ভবনের সব জমি সরকারি না, ভবনের সামনের অংশের তিন শতাংশ জমি সরকারি খাস জমি, উক্ত ৩ শতাংশ জমির দখলদার ছিলো উজ্জ্বল মামুন খান নামক এক ব্যক্তি তার কাছ থেকে চুক্তিপত্রের মাধ্যমে নিয়েই এই ভবন নির্মাণ করেছি।

প্রশ্ন হলো জমিটি হল সরকারি কিন্তু লিখিত দিলো অন্য এক ব্যক্তি! সূত্র মতে আরো জানা গেছে, অর্পিত সম্পত্তি গত ২২/২/২০১৬ ইং তারিখে লিজের মাধ্যমে মালিক নিযুক্ত হন, তৎকালীন আওয়ামী দোসর যাত্রাবাড়ী থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও যাত্রাবাড়ী থানার ছাত্রজনতা হত্যা মামলার পলাতক আসামি, গাজী সুমন আহমেদ, পিতা মৃত গাজী মোহাম্মদ আলী, যাহার ভিপিসি নং-৯৬৪/৬৭ অন্য একজন হলেন মোঃ সাখাওয়াত হোসেন (তূহিন) পিতা হাজী মোঃ মেহের আলী, যাহার ভিপিসি নং- ৯৬৪/৬৭ তবে এই জমির বৈধতা কতটুকু?

উক্ত রমজান আলী মাস্টার আরও বলেন, তিন শতাংশ জমি ব্যতিত বাকি জমি আমি সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজের প্রিন্সিপাল ডঃ মাহবুবুর রহমান মোল্লার কাছ থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক নিযুক্ত হয়েছি।

তিনি আরো বলেন, সরকারি তিন শতাংশ জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ঢাকা জেলা প্রশাসকের সাথে মামলা চলার একপর্যায়ে আমরা ২০২৪ সালের ডিগ্রী পেয়েছি।

রমজান আলী মাস্টারকে প্রশ্ন করা হয়েছিল আপনি ০৮ বছর আগে সরকারি জমিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) থেকে বহুতল ভবনের নঁকশার অনুমোদন পেলেন কি করে?

তিনি উত্তরে জানান রাজউক কর্মকর্তাদের সাথে কথাবার্তা বলেই নঁকশার অনুমোদন নিয়েছি।
তিনি আরো বলেন,আমার রাজউক অফিসে যাইতে হয় না, রাজউক কর্মকর্তারাই আমার কাছে এসে বসে থাকে! বাংলায় একটি প্রবাদ আছে টাকা থাকলে বাঘের চোখও মেলে।

এই বিষয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এর পরিচালক (আইন বিভাগ) চালিত দায়িত্ব কর্মকর্তা মোঃ মাহফুজুল করীম এর সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তিনি জানান, সরকারি জমির উপর রাজউকে অনুমোদন কিভাবে হয়েছে আমার জানা নাই।

চেয়ারম্যান অথবা পরিচালক পর্যায়ে যারা রয়েছেন তাদের সাথে কথা বললে জানতে পারবেন।